নামঃ রাত্রি সংবেদী
দেশের বাড়িঃ কুষ্টিয়া
পেশাঃ চাকুরীজীবি
বর্তমানে থাকিঃ ঢাকা
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃ
বাবার চাকুরী সুত্রে দেশের অনেক জেলাতে থাকা এবং বেড়ানো হয়েছে। বিস্তারিতভাবে বেড়ানোর মধ্যে উল্লেখ করার মত- পঞ্চগড়, বগুড়া, দিনাজপুর, রাজশাহী, নাটোর, মাগুরা, ঝিনাইদহ, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ, ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা, সিলেট, টাংগাইল, কুমিল্লা, ফেনী, চট্টগ্রাম, রাংগামাটি, কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন, ভোলা, মংলা, পিরোজপুর, বরিশাল, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সুন্দরবন সাথে ঢাকা ও কুষ্টিয়া।
বান্দরবানে শুধু ফ্যামিলি স্পট গুলোই ঘুরেছি- নীলাচল, চিম্বুক ইত্যাদি।
দেশের বাইরে ঘুরেছিঃ ভারত (কলকাতা, দিল্লি, রাজস্থান), থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া।
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নামঃ
সেন্টমার্টিন, ক্র্যাবি, লম্বক।
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ মিশর
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলেঃ এখোনো না 😔
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংখ্যাপে বলতে পারেনঃ
গ্রুপের পোস্টগুলো অনেক তথ্য সমৃদ্ধ হলে অনেক সুবিধা হয়। বিশেষত কোথাও যাবার আগে ভ্রমনজনিত অন্যের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার সুযোগ টিজিবি করে দিয়েছে যেটা অনেক ভাল লাগে। আরো ভাল লাগে এটা দেখতে যে আমার দেশের মানুষ গুলো খুব ঘুরে।
অনুরোধ এটাই- আমাদের দেশটা অনেক সুন্দর, একে সাজিয়ে রাখা আমাদেরই দায়িত্ব- ভ্রমনে এটা যেন আমরা সব সময় মনে রাখি। 😎🥰
নামঃ শিশির
জেলা/দেশের বাড়িঃ নীলফামারী
পেশাঃ স্টুডেন্ট
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃ সিলেট,খাগড়াছড়ি, চাঁদপুর,মানিকগঞ্জ,নারায়নগঞ্জ, বরিশাল, পটুয়াখালি,পঞ্চগড়,লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও, রাজশাহী, মুন্সীগঞ্জ, নবাবগঞ্জ,দোহার,ঢাকা😃। ( এই জেলা গুলির ট্যুরিস্ট প্লেস গুলো আরকি,কিছু বাদ গিয়েছে)
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃ না। দেশটা ঘুরে নেই আগে।
সবচেয়ে ভাল লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নাম
১. সাজেক
২. তিন মোহনা চাঁদপুর
৩.ঢাকা
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ ৬৪ জেলা একা একা,যদি বেঁচে থাকি।
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ এখনো সুযোগ হয়নি, সুযোগ হলে যাব।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংক্ষেপে বলতে পারেনঃ শুভকামনা। শুনেছি সাজেকের আদ্রিকা কটেজ এই গ্রুপ এর। এত বেশি সুন্দর❤
নিকলি হাওরের ভ্রমণ কাহিনী
চট্টগ্রাম থেকে একদিনের নিকলি হাওরের ভ্রমণ কাহিনী
শুক্র শনিবার বাদে যে কোন দিন ঘুরে আসলে আমাদের মতো খরচে ঘুরে আসতে পারবেন
যেভাবে গেলাম:
আমরা ৫ জন চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে সকাল ৭ টা ২০ মিনিটের বিজয় এক্সপ্রেসে করে কিশোরগঞ্জের জন্য রওয়ানা হলাম…বিজয়ের টিকেট যেদিন যাবেন ভাগ্যক্রমে কাউন্টারে পেতেও পারেন না হয় আগে থেকে কেটে নিতে পারেন…দুপুর ২ টা ১৫ মিনিটে আমাদের কিশোরগঞ্জ নামিয়ে দেয় যদি লাকসাম ১ ঘন্টা না থামে তাহলে দুপুর ১ টা ১৫ মিনিটে নামিয়ে দিবে…এই দিন বেশি গরম ছিলো বিধায় আমরা প্রথমে কিশোরগঞ্জ শহর ঘুরে দেখার জন্য রেলওয়ে স্টেশন থেকে টমটম ভাড়া করি…আমরা একে একে পাগলা মসজিদ গুরুদয়াল কলেজ কিশোরগঞ্জ মুক্তমঞ্চ ওয়াচ টাওয়ার শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান ঘুরে দেখলাম…টাওয়ারে না উঠলে সেরা একটা ভিউ আপনি মিস করবেন কিন্তু…বিকাল সাড়ে ৪ টায় আমরা নিকলির উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম…প্রায় ৫টা ১৫ মিনিটে আমাদের নিকলি বেড়িবাঁধ থেকে ২ কিলোমিটার আগে নামিয়ে দিলো…তাড়াতাড়ি ঐইখানের দোকান গুলাতে হাওরের মাছ পাওয়া যায় ঐগুলো দিয়ে জমপেশ খেলাম…দ্রুত খানা শেষ করে রিকশা নিয়ে ভাইরাল হওয়া রাস্তা দিয়ে আগাতে লাগলাম…প্রায় ৫ টা ৪০ মিনিটে আমরা বেড়িবাঁধে নামলাম নেমে একটু ভাবে ছিলাম সেটা ভাত খাওয়ার হোটেল এর ভাইয়া শিখিয়ে দিয়ে ছিলো…ভাবে থাকলে নৌকার মাঝি আপনার কাছে আসবে আপনাকে যেতে হবে না…দরকষাকষি করে ২ ঘন্টার জন্য উঠে গেলাম মাঝারি নৌকাতে…আমরা একদম পারফেক্ট টাইমে হাওরে ঘুরলাম কারণ গরমের কোন তেজ নাই রোদও নাই…ছাতির চরে গিয়ে গোসল করার পর সারাদিনের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়…ঐইদিনের গৌধূলি বেলা টা আসলে সুন্দর ছিলো…সন্ধ্যা ৭ টায় আকাশ ভরা তারা দেখতে দেখতে আবার বেড়িবাঁধ চলে আসলাম…রিকশা দিয়ে সিএনজি স্টেশন গেলাম সিএনজি তে করে কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে গেলাম…নিকলির সিএনজি স্টেশন কিন্তু একদম স্টেশনের পাশেই…রাত সাড়ে ১০ টায় আবার বিজয় এক্সপ্রেসে উঠে পরলাম…যাওয়ার সময় মোটামুটি লোকাল ছিলো কিন্তু ফিরার পথে মারাত্মক লোকাল ছিলো…সকাল সাড়ে ৫ টায় আমাদের চট্টগ্রাম নামিয়ে দেয়…
খরচের বিবরণ:
চট্টগ্রাম থেকে কিশোরগঞ্জ ২০০ টাকা
স্টেশন নেমে টমটম ভাড়া করলাম ৩০০ টাকা
নিকলির জন্য লোকাল মাহিন্দ্রাতে উঠলাম জনপ্রতি ৪৫ টাকা
দুপুরের ভাত জনপ্রতি ৮০ টাকা
বেড়িবাঁধ পর্যন্ত রিকশা ৫০ টাকা
নৌকা ২ ঘন্টার জন্য ৫০০ টাকা
আবার রিকশা সিএনজি স্টেশন পর্যন্ত ৫০ টাকা
সিএনজি ৩৫০ টাকা জনপ্রতি ৭০ টাকা
কিশোরগঞ্জ থেকে চট্টগ্রাম ২০০ টাকা
আমাদের জনপ্রতি ৮০০ টাকা খরচ হয়েছিলো
পরিবেশ নষ্ট হয় এমন কিছু করবেন না আর ঐই লোকাল ট্রেনে ধৈর্য নিয়ে যাতায়াত করবেন এবং হিজড়া যদি টাকা খুঁজে দিয়ে বিদায় করবেন আর যাবতীয় জিনিসপত্র চোখের সামনে সামনে রাখবেন
নামঃ zannatul shathi
জেলা/দেশের বাড়িঃ cumilla
পেশাঃ Student
বর্তমানে কোথায় থাকিঃ cumilla
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃ দেশে ঘোরার মধ্যে উল্লেখযোগ্য জাফলং, বিছানাকান্দি, কক্সবাজার, ময়নামতি, সীতাকুণ্ড, সোনারগাঁও, চট্রগ্রাম
সাজেক, চাঁদপুর ।
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃ Malaysia, Singapore, Thailand
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নামঃ
1.singapore
2.সিলেট
3.sajek
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ turkey, Maldives swizerland, Kashmir,Paris, Indonesia
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ এখনও সুযোগ হয়ে উঠেনি তবে ইনশাআল্লাহ হবে।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংক্ষেপে বলতে পারেনঃ ৬৪ জেলা ঘুরে দেখার অনুপ্রেরণা এই গ্রুপ থেকেই পেয়েছি। আগে থেকেই ঘুরাঘুরির পোকা ছিলাম, গ্রুপে এতো এতো ভ্রমনপ্রেমিকদের দেখে আরো অনুপ্রেরণা পাই, ধন্যবাদ সবাইকে।
আস্লামুয়ালাইকুম।
ট্রেন্ড মেইনটেইন করতে আসলাম 😬😬
নামঃ তাহমিনা আকতার সেতু
পড়াশোনাঃ এলএল.এম(আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর)
পেশাঃ একটি প্রাইভেট ইমিগ্রেশনে জব করছি।
লোকেশনঃ বাপের বাড়ি নরসিংদী, জবের জন্য থাকি মিরপুর।
কোথায় গিয়েছিঃ নরসিংদী,বিছানাকান্দি,রাতারগুল,হবিগঞ্জ, সিলেট,ভৈরব,সোনারগাঁও,জিন্দাপার্ক,রূপগঞ্জ, মাওয়া,গাজীপুর,নেত্রকোনা,বিরিসিরি, ময়নামতি,চট্টগ্রাম,সাজেক,আলুটিলা,দিঘীনালা,পতেঙ্গা,কক্সবাজার আরো কিছু খুচরা জায়গা।
কোথায় যাবোঃ নেপাল মাস্ট(ইনশাআল্লাহ)এছাড়া যখন যেখানে সুযোগ পাবো।
ঘুরতে গিয়ে মজার ঘটনাঃ ৪বান্ধুবী মিলে গিয়েছিলাম রূপগঞ্জের শাপলা ও পদ্মবিলে।বেশ সুন্দর ফুল আর টলমলে পরিস্কার পানির বিল।তো নৌকা নিলাম ঘুরার জন্য।আহা কি যে আনন্দ।ঘুরাঘুরি শেষে ফিরার পালা।তো নৌকা পার্কিং করছে আর আমাদের বললো রেডি হতে।রেডি হয়ে নামার সময় নৌকা উল্টে পরে গেলাম পানিতে 😐😑 বলেন এটা কিছু হইলো।আশেপাশে দুনিয়ার মানুষ।কি ব্যাথাই না পেলাম অথচ পুরা রাস্তা এটা নিয়ে হাসতে হাসতে শেষ আমরা।এখনো মনে হলেই হাসি পায় 😂😂
এর সাথে এখনো কোথাও যাওয়া হয়নি 💔😭
পছন্দঃ ঘুম😍, ঘুরাঘুরি,ফ্রেন্ডদের সাথে আড্ডা,খাওয়া-দাওয়া,গান শোনা……..
আসলে মুড ভালো থাকলে সবি ভালো লাগে।
অপছন্দঃ অসততা ও হিংস্রতা।
গুণঃ কিছুই নাই,আস্ত একটা বেগুন 😥। তবে মেবি সেন্স অফ হিউমার একটু ভালো।
উপদেশঃ যেমন আছে তেমনই থাকুক ❤
তবে অফডেতে ডেট্যুর করলে আমাদের মতোন কামলাদের সুবিধা হয় অনেক।
বিদ্রঃ সময়টা খারাপ,আর হয়তোবা আরো খারাপ হবে(আল্লাহ হেফাজত করুন)। তাই সবাই সাবধানে থাকবেন এবং পরিবারকেও সাবধানে রাখবেন।
নামঃ উম্মে আইমুন
জেলা/দেশের বাড়িঃ মাইজদি, নোয়াখালী
পেশাঃ আদতে ইঞ্জিনিয়ার, কিন্ত বর্তমানে বিদ্যা বেঁচে খাই ( শিক্ষিকা)।
বর্তমানে কোথায় থাকিঃ ঢাকা, বাংলাদেশ।
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃ নোয়াখালী, কুমিল্লা, ঢাকা, চাঁপাইনওয়াবগঞ্জ,গাজীপুর, সিলেট, ফেনী, নিঝুম দ্বীপ, সুনামগঞ্জ, কক্সবাজার, সেইন্ট মার্টিন, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, নেত্রকোনা, লক্ষীপুর, সুন্দর বন, চট্রগ্রাম, কিশোরগঞ্জ সহ মোট ৩০ টির মতো জেলা।
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃ মেঘালয়া, ইন্ডিয়া।
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নামঃ সুনামগঞ্জ, মেঘালয়া, বগালেক।
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ বিশ্বের প্রতিটা দেশ ঘুরে দেখতে চাই ইনশাআল্লাহ।।
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ
এখনও যাইনি, তবে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংক্ষেপে বলতে পারেনঃ
টিজিবির সবাই খুব হেল্পফুল, এটা ভালো লাগে। উনাদের সাথে অবশ্যই কোথাও যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করছি।
নামঃ তাহিরা তাহা
জেলা/দেশের বাড়িঃ বরগুনা
পেশাঃ স্টুডেন্ট
বর্তমানে কোথায় থাকিঃ ঢাকা
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃসেন্টমার্টিন, কক্সবাজার,সিলেট, শ্রীমঙ্গল,সাজেক, বান্দরবান, রাঙামাটি, (উল্লেখযোগ্য গুলো)
বাংলাদেশের ৪০{কম বেশি} টা জেলা ঘুরেছি।
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃ নেপাল,কলকাতা,দিল্লি(আগ্রা)
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৪ টি স্থানের নামঃ
১.আগ্রা(তাজমহল)
২. সেন্টমার্টিন
৩.সাজেক
৪.শ্রীমঙ্গল
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃসুন্দরবন,মালদ্বীপ, আর বালি😍
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ ঘোরা হয়নি, তবে সামনে হবে ইনশাআল্লাহ।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংখ্যাপে বলতে পারেনঃ #aholidaytour গ্রুপটা ভ্রমণের অনুপ্রেরণা 🙂
নামঃ রাবেয়া সুলতানা রাবু
জেলা/দেশের বাড়িঃ কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি।
পেশাঃ ছাত্রী
বর্তমানে কোথায় থাকিঃ চট্টগ্রাম
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃ
২০১৬ সাল থেকে আমার ট্রাভেলিং এর যাত্রা শুরু বন্ধুদের হাত ধরে। প্রথমে বান্দরবান শহরের দর্শনীয় স্থান, তারপর কাপ্তাই, সাজেক ঘুরার মধ্য দিয়ে পুরোপুরি পা দিলাম ট্রাভেলিং এ। আমিয়াখুম, নাফাখুম ট্রেকিং দিয়ে ২০১৮ সাল এর জানুয়ারী থেকে ট্রেকিং এর যাত্রা।
সামিট করার সৌভাগ্য হয়েছে বাংলাদেশের আনঅফিসিয়ালি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চূড়া যোত্লাং। কেওক্রাডং সামিট করেছি ২০১৮ সালে।
বান্দরবানের গহীনে যাওয়া হয়েছে কয়েকবার। সুযোগ পেলেই গহীনে হারিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে। জেলা হিসেব করিনি তবে খুলনা বিভাগ, রাজশাহী বিভাগ যাওয়া হয়নি। দেশের দর্শনীয় স্থান কিছু বাকী আছে তার মধ্যে সুন্দরবন অন্যতম।
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃ
সিকিম, দিল্লি, কলকাতা, শিলিগুড়ি, আগ্রা তাজমহল, রাজস্থান(আজমীর,পুষ্কারলেক, জয়পুর)
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নামঃ
তিন্দু, গেংটক সিটি, ছাগলকান্দা ঝর্ণা।
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ সান্দাকফু
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ
২০১৯ এ নভেম্বরের সান্দাকফু ট্রেকিং এ আগের দিন কনফার্ম করার কারণে যাওয়া হয়নি। পোর্ট ফুলবারি ছিলো তাই তবে ভবিষ্যতে যাওয়ার ইচ্ছে আছে।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংক্ষেপে বলতে পারেনঃ
ট্রাভেলিং এর শুরু থেকে টিজিবি কে দেখে শিখেছি। তাই আমার কিছু বলার নেই🙏
নিজের পছন্দের কিছু ছবি মাঝে মাঝে টিজিবি তে আপলোড করতে ভালোবাসি।
আয় আইজক্যা!
নামঃ কলি চৌধুরী
জেলা/দেশের বাড়িঃ কুমিল্লা
পেশাঃ স্টুডেন্ট
বর্তমানে কোথায় থাকিঃ আজিমপুর, ঢাকা।
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃ জেলা হিসেব করলে ৪০টা জেলা ঘুরা হয়েছে। আর দেশের বেশ কয়েক জায়গায় ঘুরা হয়েছে। রাঙ্গামাটি ছাড়া মোটামুটি সব জায়গায় যাওয়া হয়েছে।
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃ এখনো সুযোগ হয়নি। ইনশাআল্লাহ একদিন হয়ে যাবে♥
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নামঃ
১. সেন্টমার্টিন।
২. মারায়ং তং
৩.কমলদহ
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ সাকা হাফং
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ ঘোরা হয়নি, তবে ইনশাআল্লাহ সামনে ঘুরার ইচ্ছে আছে।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংক্ষেপে বলতে পারেনঃ গ্রুপটা অনেক পছন্দের বাট আমি একজন ক্ষুদ্র ট্রাভেলার তাই কখনো ভয়ে পোস্ট করা হয়নি😷 গ্রুপটা সামনের দিকে আরো এগিয়ে যাক এই চাওয়া♥
ছবিগুলো সুনামগঞ্জ শিমুল বাগান,সেন্টমার্টিন,কমলদহ,বান্দরবান,মারায়ং তং, বাঁশবাড়িয়া সি-বিচ,সাজেক,কক্সবাজার আর স্বপ্নদ্বীপে তোলা♥
বিছানাকান্দি থেকে জাফলং হেঁটে চলা ১০ টা পাগলের গল্প 🌿
#এটা_কোন_রিভিউ_নয়🌼
ফেব্রুয়ারীর ২৫ তারিখ ট্রেকার সানি ভাই হুট করে ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করলো সিলেট যাবো কি না। বিরক্তি নিয়ে বললাম ১৩ বার গেছি। ওখানে আর কিচ্ছু নাই দেখার বাকি। ভাই হাসি দিয়ে বললো বিছানাকান্দি থেকে জাফলং হাটবে তারা।অবাক হয়ে বললাম,,২ টা তো দুইদিকে কেমনে সম্ভব!! তারপর জানলাম তারা বিছানাকান্দি থেকে গোয়াইন ঘাট হয়ে লক্ষ্মণছড়া,, পান্থুমাই,,মুন্সিবাজার,,সংগ্রামপুঞ্জী,,খাসিয়া পল্লী,,মায়াবী ঝর্না দিয়ে হেঁটে জাফলং পৌছাবে।
এক্সাইটমেন্ট এর চোটে রাজী হয়ে গেলাম। ২৭ তারিখ রাত সাড়ে ১১ টায় কলাবাগান থেকে ১০ জন বাসে চেপে বসলাম। সব ট্যুরমেটদের সাথে পরিচয় পর্ব সেরে নিলাম বাসেই।বুলবুল ভাই আর নাসির ভাই এর সাথে কথা বলে বুঝলাম এনারা প্রচুর চিলিং পার্সন।ভোর ৬ টার দিকে নামলাম কদমতলী স্টান্ডে।সেখান থেকে লেগুনা ঠিক করে পাঁচভাই তে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে ৮ টার মধ্যে পৌঁছালাম গোয়াইন ঘাট। তারপর কিছুক্ষণ হেঁটে নৌকায় ১০ মিনিট মতোন উঠে পৌছালাম বিছানাকান্দি। ওখানে কিছুক্ষণ লোকজনের সাবান দিয়ে জামাকাপড় ধোয়া দেখলাম😑
ফাত্রামি করতে গিয়ে আছাড় খাইলাম🥴
তারপর সবাই মিলে বেলা ৯ টার দিকে আমাদের হন্টনযাত্রা শুরু করলাম।গুগল ম্যাপে এখানকার রাস্তার কোন অস্তিত্ব ই পেলাম না তাই আনুমানিক সারাদিন হাটতে হবে মেনে নিলাম।যাই হোক পিয়াইন নদীর ধার ধরে পাহাড়ের গাঁ ঘেষে আমি যুথী আর মাহির দৌড়াদৌড়ি আর বুনো ফুল তোলার প্রতিযোগিতা চলছিলো যেন।কি অদ্ভুত সুন্দর সীমান্ত ঘেঁষা রাস্তা।বুনো ফুলের আশেপাশে শত শত প্রজাপতির পেছন পেছন উড়তে উড়তে এগোতে থাকলাম আমরা।
ঘন্টা খানেক কোন কষ্ট ছাড়াই স্বাভাবিক রাস্তা ধরে এগোলাম।সীমান্তের আর্মি ক্যাম্পে উঁকিঝুঁকি করে মজা করলাম। একটা দোঁকান পায়ে খিদা মিটায়ে আবার হাঁটতে শুরু করলাম। এবার বুঝলাম আসল সমতল ট্রেকিং কারে কয়। কয়েকমাইল জুড়ে বিশাল মাঠ। মাঠ ভর্তি চোরা কাঁদা। গ্রুপের একজন ডাইবা গেলো কাঁদায়। তারে তুলতে যায়ে আরেকজন ডাবলো। 😂
এবার লক্ষণছড়া পৌছালাম। ইন্ডিয়ার ভেতর খানিক হাটাহাটি করতে যায়ে বিএসএফ এর ধমক খাইলাম।
এরপরের রাস্তাটা ছিলো ভয়ংকর সুন্দর।একদম মেঘালয়ের পাহাড়গুলোর সীমানা ধরে বিরাট বড়ো বড়ো ঘাসে ভরা কতোগুলো মাঠ। মাঠভর্তি নানা রং এর ছোট ছোট ঘাস ফুল। হাটতেছিলাম আর ছোট ছোট বাচ্চদের সাথে দেখা হইলেই চকলেট দিচ্ছিলাম 🖤
তারপর আমাদের বলা হলো হাফ কিলোর মতো পথ পিয়াইন নদীর ভেতর কোমর পানিতে হাঁটতে হবে। বিচ্ছিরি গন্ধওয়ালা কাঁদা থাকলেও নদীতে ছিলো শয়ে শয়ে রাজহাস আর কলমি ফুল।কি যে সুন্দর!!!!
এরপর হাটতে হাটতে পৌছালাম পান্থুমাই।
পান্থুমাই গ্রাম টা কি অদ্ভুত সুন্দর!!!!
ইন্ডিয়ার যে ব্রিজটা ওখানে আছে,,, আশেপাশে কেও না থাকার তার খুব কাছে যাবার সৌভাগ্য হয়েছিলো। পুরো ট্রেকিং এর সবচাইতে সুন্দর সময় ছিলো পান্থুমাইতে চুপ করে একলা বসে থাকার মুহুর্তটুকু 🖤
তারপর আবার হাঁটা হাঁটা এবং হাঁটা। কি যে গরম। ভর দুপুর বেলা। রোদের ভেতর আরো ঘন্টা দেড় হাটার পর শয়ে শয়ে পাঁকা বড়ই ধরা গাছ দেখে খুশি হয়ে বড়ই পেড়ে খয়ে মুখ বিচ্ছিরি করে বড়ই গাছগুলোরে গাইল দিতে দিতে টক আর কষে ভরা মুখ নিয়ে এবার মুন্সী বাজারের দিকে হাটতে লাগলাম।( এতো বিচ্ছিরি বড়ই জীবনেও খাই নি। অথচ বড়ইগুলো দেখতে ছিলো একদম চকচকা)
মুন্সিবাজার পৌছানোর আগে একটা মসজিদের পাশে বিশ্রাম নিতে দেখে এক বুড়ো চাচা জানতে চাইলো আমরা কারা??কোথায় যাবো?? আমরা বিছানাকান্দি থেকে জাফলং হেঁটে যাচ্ছি শুনে তিনি হেসে দিয়ে বললো,,, মাঝে মাঝে নাকি আমাদের মতো কিছু পাগল এদিকে আসে হাটতে হাটতে 🖤
চাচা আমাদের ওনার বাড়িতে দাওয়াত দিলো।মাহি তো খিধেয় প্রায় দাওয়াত কবুল করেই ফেলছিলো। ওকে টাইনা ফিরায়ে নিয়ে চাচারে ধন্যবাদ দিয়ে আবার হাটলাম।বেলা আড়াইটার দিকে মুন্সীবাজার পৌছালাম। এবার দুপুরের খাওয়া খোঁজার পালা। ছোট্ট একটা বাজারে একটা মাত্র হোটেল। সেখানে পাওয়া গ্যালো ডাল, হলুদ ছাড়া সাদা রং এর খিচুড়ি আর সাথে ছোলা ভুনা।( স্থানীয়দের ভাষায় এটা নাকি এই অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী খাবার)দোকানদার চাচাকে ডিম ভাজি হবে নাকি জিজ্ঞেস করায় তিনি বললেন,, ডিম মরিচ পেঁয়াজ সব আছে। আমরা চাইলে ভেজে খেতে হবে নিজেদের। আমরা হইহই করে ডিম ভাজতে নেমে পরলাম।যেন পিকনিক 🖤যাই হোক,, সাদা খিচুড়ির স্বাদ বেশ মজা ছিলো 🖤
খাওয়া দাওয়া শেষ করে সেই পিয়াইন নদীর ধারে ঠান্ডা বাতাসে কিছুক্ষণ শুয়ে বসে বিশ্রাম নেবার পর আবার সেই হন্টনযাত্রা। ১ ঘন্টা হাঁটার পর সেই চেনা সংগ্রামপুঞ্জির দেখা পেলাম। চেনা পথ দেখে স্বস্তি ফিরে আসলো। গান গাইতে গাইতে ,, খোপায় বাঁশপাতা গুজে খাসিয়া পুঞ্জির পান বাগানের ভেতর দিয়ে আগাচ্ছিলাম। হাজার হাজার পাখির ডাক। আহারে কি সুন্দর!!!
আরো এক ঘন্টা হাঁটলাম। খাসিয়া পুঞ্জির রাজার বাড়ি দেখলাম। ওখানে একটা দোকানে বছর ২ আগে গিয়ে ৫/৬ টা কথা বলা টিয়া পাখি দেখেছিলাম। এবার দেখলাম মাত্র ১ টা আছে।একটু মন খারাপ হলো। এবার আস্তে আস্তে পৌছালাম জফলং এর সেই বালির রাজ্যে। শীতের শেষ হওয়ায় পানি ছিলোনা বললেই চলে। গরম বালি পড়ন্ত বিকোলের সূর্যের তাপ। পা চলতেছিলো না আর। কাতরাতে কাতরাতে বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে গেলাম প্রিয় সেই মায়াবী ঝর্নায়। আগে থেকেই জানতাম পানি পাবো না। তবু কাঠফাটা বিশাল বিশাল শুকনো পাথরগুলো
দেখে কেমন মন খারাপ হয়ে গ্যালো। মনে হচ্ছিলো পাহাড় টা যেন কতোকাল কান্না চেপে জেগে আছে!!!!
তারপর একেকজন ২/৩ গ্লাস লেবুর সরবত খেলাম। সরবত মামা দাওয়াত দিলো পহেলা বৈশাখে যেন অবশ্যই আমি মায়াবী ঝর্নায় আসি। কোথায় নাকি মেলা হবে। আমাকে তিনি সেখানে নিয়ে যাবে 🖤( সরবত মামা আমাকে আগে থেকেই চিনতো বেশ কয়েকবার যাওয়ার কারনে আর তার সাথে গল্প করার কারনে। সে ভাবতো আমার বাড়ি বোদহয় আশেপাশে)
এরপর প্রায় দৌড়াতে দৌড়াতে জিরো পয়েন্টে এসেই পানিতে গা এলিয়ে দিলাম। ইচ্ছেমতো বরফ শীতল পানিতে গোসল🖤
তারপর জাফলং এর প্রিয় সুর্যাস্ত দেখে আবার লেগুনায় উঠে পড়লাম সিলেট শহরের উদ্দেশ্যে।সারাপথ গানের কলি খেলতে খেলতে রাত সাড়ে আটটার দিকে শহরে পৌছালাম। রাতে পানসীতে খাওয়া দাওয়া মাস্ট ছিলো। পানসীর বিখ্যাত ডেজার্ট খেলো সবাই। পান ও খেলাম। ঢাকায় ফেরার টিকেট ছিলো রাত আনুমানিক সাড়ে ১১ টায়। আমাদের খাওয়া শেষে ২ ঘন্টা সময় পেলাম শহর টা ঘুরে দেখার। আমি অবশ্য শহর টা কে ” আজব শহর” জাদুর শহর” ডাকি।
দল ছুট হয়ে যে যার মতো ২ ঘন্টা ঘুরাফেরা করলাম। কীন ব্রীজের রাত দেখলাম। সার্কিটের সামনের “আলী আমজাদের ঘড়ি” দেখলাম। রেল স্টেশন হেঁটে চষে বেড়ালাম। শেষমেষ ব্যথা গায়ে বাসে উঠেই ঘুম। ভোর বেলা আবার সেই ঢাকা 🖤
ইটস এ্যা পার্ফেক্ট ডে ট্যুর 🖤
নামঃ কলি চৌধুরী
জেলা/দেশের বাড়িঃ কুমিল্লা
পেশাঃ স্টুডেন্ট
বর্তমানে কোথায় থাকিঃ আজিমপুর, ঢাকা।
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃ জেলা হিসেব করলে ৪০টা জেলা ঘুরা হয়েছে। আর দেশের বেশ কয়েক জায়গায় ঘুরা হয়েছে। রাঙ্গামাটি ছাড়া মোটামুটি সব জায়গায় যাওয়া হয়েছে।
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃ এখনো সুযোগ হয়নি। ইনশাআল্লাহ একদিন হয়ে যাবে♥
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নামঃ
১. সেন্টমার্টিন।
২. মারায়ং তং
৩.কমলদহ
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ সাকা হাফং
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ ঘোরা হয়নি, তবে ইনশাআল্লাহ সামনে ঘুরার ইচ্ছে আছে।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংক্ষেপে বলতে পারেনঃ গ্রুপটা অনেক পছন্দের বাট আমি একজন ক্ষুদ্র ট্রাভেলার তাই কখনো ভয়ে পোস্ট করা হয়নি😷 গ্রুপটা সামনের দিকে আরো এগিয়ে যাক এই চাওয়া♥
ছবিগুলো সুনামগঞ্জ শিমুল বাগান,সেন্টমার্টিন,কমলদহ,বান্দরবান,মারায়ং তং, বাঁশবাড়িয়া সি-বিচ,সাজেক,কক্সবাজার আর স্বপ্নদ্বীপে তোলা♥
নামঃ ডা.নুসরাত মীম
জেলা/দেশের বাড়িঃ বরিশাল
পেশাঃ ডাক্তার
বর্তমানে কোথায় থাকিঃকুমুদিনী হাসপাতাল,মির্জাপুর,টাঙ্গাইল।
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃ কক্সবাজার,কুয়াকাটা,সিলেট,রাঙ্গামাটি,বান্দরবান,কুমিল্লা,গাজীপুর,চট্টগ্রাম,সিরাজগঞ্জ(উল্লেখযোগ্য)
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃদুবাই,আবুদাবি,সিঙ্গাপুর,মালয়শিয়া,ইন্দোনেশিয়া(বালি),ভারত(কাশ্মীর,আগ্রা,দিল্লি,কোলকাতা)
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নামঃ
১. বান্দরবান
২.দুবাই ডেজারট সাফারি
৩.সিঙ্গাপুর সান্তোসা
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ সাজেক,ভুটান,নেপাল,ইস্তানবুল,ইংল্যান্ড,ইতালি,ফ্রান্স,সুইজারল্যান্ড,আমেরিকা,অস্ট্রেলিয়া,কানাডা ।
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ এখনও ঘোরা হয়নি, তবে সামনে হবে ইনশাল্লাহ ।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংখ্যাপে বলতে পারেনঃ #Aholidaytour গ্রুপটা ভ্রমনের ইচ্ছাটা বাড়িয়ে দেই।😇
ছবিগুলোর নিচে স্থান ও দেশের নাম লিখা আছে।😊
নামঃ ইনশিয়া
জেলা/দেশের বাড়িঃ চট্টগ্রাম
পেশাঃ স্টুডেন্ট,নিজের ছোট একটা অনলাইন বিজনেস এবং গভঃ জব
বর্তমানে কোথায় থাকিঃ খিলগাঁও
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃসীতাকুণ্ড,ব্রাহ্মণবাড়িয়া,চট্টগ্রাম,খাগড়াছড়ি,রাঙ্গামাটি,বান্দরবান,সিলেট,শ্রীমঙ্গল,নারায়ণগঞ্জ,বরিশাল,খুলনা,মুন্সীগঞ্জ,কক্সবাজার আরো অনেক জায়গাসহ মোট ৩০টি জেলা ঘুরেছি।
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃআগে নিজের দেশ ঘুরা শেষ করে তারপর দেশের বাইরে ঘুরবো বলে পণ করেছি।
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নামঃনাফাখুম,সাজেক,বিছানাকান্দি।
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ আমিয়াখুম,সেন্টমার্টিন,ফ্যামিলিসহ ইন্ডিয়ায়।
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ টিজিবির সাথে ঘুরা হয় নি এখনো।তবে তাদের সাথে পদ্মঝিরি হতে জুম পাহাড় পর্যন্ত দেখা হয়েছিলো তখন থেকেই প্রচুর ইচ্ছা হয়েছে তাদের সাথে অন্তত সেন্টমার্টিনে যাবো।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংখ্যাপে বলতে পারেনঃ টিজিবির সবাইকে খুব হেল্পফুল লাগে আমার।আশা করি তারা তাদের এই ভালো জিনিসটা ধরে রাখবে।আর পরবর্তীতে সুন্দর সুন্দর ট্যুর উপহার দিবে আমাদের❤।
নামঃ সানজিদা দীবা
জেলা/দেশের বাড়িঃ গোপালগঞ্জ
পেশাঃ স্টুডেন্ট
বর্তমানে কোথায় থাকিঃ ঢাকা
দেশে এখন পর্যন্ত কোথায় কোথায় ঘুরেছিঃ সেন্টমারটিন, কক্সবাজার, নেভাল বীচ, চন্দ্রনাথ পাহাড়, সুপ্তধারা, নাপিত্তাছড়া, মুজিবনগর, রাতারগুল, মায়াবী ঝর্ণা, জাফলং ইত্যাদি (উল্লেখযোগ্য গুলো)
দেশের বাইরে কোথায় ঘুরেছিঃ না। তবে পৃথিবী সুস্থ হলে যাবো।
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এমন ৩ টি স্থানের নামঃ
১. সেন্টমারটিন
২. সুপ্তধারা
৩.জাফলং
কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছেঃ সাকা হাফং
টিজিবির সাথে কোথাও ঘুরে থাকলে সেসকল যায়গার নামঃ ঘোরা হয়নি, তবে সামনে হবে ইনশাআল্লাহ।
টিজিবির জন্য কোন উপদেশ/অনুরোধ কিংবা নিজের মতন কিছু বলার থাকলে সংখ্যাপে বলতে পারেনঃ #Aholidaytour গ্রুপটা ভ্রমণের অনুপ্রেরণা 🙂